বুধবার (২০ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে রাজশাহী বাস টার্মিনালে তিনি এ ঘোষণা দেন।
মোটরশ্রমিক ইউনিয়নের এ নেতা জানান, কিছু পরিবহন মালিক সরকারকে বেকায়দায় ফেলে পরিস্থিতি ঘোলাটে করতে চায়।
তবে এ ঘোষণার পর এখনও রাজশাহীতে পুরোদমে বাস চলাচল স্বাভাবিক হয়নি। এখনও বিভিন্ন রুটে সীমিতসংখ্যক বাস চলাচল করছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা।
নতুন পরিবহন আইনের ২৫ হাজার টাকা জরিমানা ও পাঁচ বছরের সাজার ভয়ে অনেকে তাদের বাস চলাচল বন্ধ রেখেছেন। ফিটনেসবিহীন কোনো বাস চলাচল করতে দেখা যাচ্ছে না। এতে জনমনে একদিকে যেমন সন্তোষ দেখা দিয়েছে, তেমনি দুর্ভোগও রয়েছে। কারণ পরিবহন শ্রমিকরা ফিটনেসবিহীন বাস না চালানোয় সড়কে পরিবহনের সংখ্যা কমে গেছে। বিশেষ করে ফিটনেস আছে এমন বাসের সংখ্যা খুবই কম। ফলে সব মিলিয়ে বাস ধর্মঘট না থাকলেও দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা।
বাংলাদেশ সময়: ১০১৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ২০, ২০১৯
এসএস/ওএইচ/