শুক্রবার (২২ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টায় পাকশি বিভাগীয় রেলওয়ের ভারপ্রাপ্ত বাণিজ্যিক কর্মকর্তা (ডিসিও) মাসুদ সরোয়ার বাংলানিউজকে বিষয়টি জানান।
এরআগে, বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যা থেকে ভোর রাত পর্যন্ত খুলনা-ঢাকা রেলরুটের যশোহর রেলওয়ে স্টেশনে এই চেকিং অভিযান চালানো হয়।
ট্রেনগুলো হলো- (আপ ও ডাউন) আন্তঃনগর রাজশাহী-খুলনা-রাজশাহীগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস, ঢাকা-খুলনা-ঢাকাগামী সুন্দরবন এক্সপ্রেস, চিলাহাটি-খুলনা-চিলাহাটিগামী রুপসা এক্সপ্রেস, চিলাহাটি-খুলনা-চিলাহাটিগামী সীমান্ত এক্সপ্রেস, ঢাকা-খুলনা-ঢাকাগামী চিত্রা এক্সপ্রেস, রাজশাহী-খুলনা-রাজশাহীগামী সাগরদাঁড়ি এক্সপ্রেস, ঢাকা-বেনাপোল-ঢাকাগামী বেনাপোল এক্সপ্রেস।
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে পাকশী বিভাগীয় দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত বাণিজ্যিক কর্মকর্তা (ডিসিও) মাসুদ সরোয়ারের নেতৃত্বে পরিবহন পরিদর্শক খুলনার (টিআই) শামিমুর রহমান, ভ্রাম্যমাণ সিনিয়র টিকিট পরীক্ষক আব্দুল হালিম বিশ্বাস মিঠু, ভ্রাম্যমাণ টিকিট পরিদর্শক মোস্তাফিজুর রহমান রানা, ইয়াসির আরাফাতসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মচারী ও রেলওয়ে পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা এই অভিযান পরিচালনা করেন।
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে পাকশি বিভাগীয় দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত বাণিজ্যিক কর্মকর্তা (ডিসিও) মাসুদ সরোয়ার বাংলানিউজকে জানান, সারাদেশের সঙ্গে দক্ষিণাঞ্চলে পরিবহন ধর্মঘটের কারণে এবং যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কারণে পরীক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের ট্রেনই ছিল বড় ভরসা। যে কারণে এ রেলরুটে যশোর রেলওয়ে স্টেশনে বিনা টিকিটের যাত্রী ছিল বেশি। খুলনা থেকে যশোর রেল স্টেশনের ওপর দিয়ে ছেড়ে যাওয়া-আসা দেশের বিভিন্ন রেল রুটের সাতটি যাত্রীবাহী আন্তঃনগর ট্রেনে ব্লক চেকিং অভিযান চালিয়ে ভাড়াবাবদ ৬৭ হাজার ৩৯০ টাকা ও জরিমানা বাবদ ৩৩ হাজার ৫৯০ টাকা আদায় করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১০২৪ ঘণ্টা, নভেম্বর ২২, ২০১৯
এনটি