যশোর জেলা পরিবহন সংস্থা শ্রমিক সমিতির সভাপতি মামুনুর রশীদ বাচ্চু বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, নতুন সড়ক আইন সংশোধনসহ ১০ দফা দাবিতে গত রোববার (১৭ নভেম্বর) যশোর অঞ্চলের ১৮টি রুটে পরিবহন চলাচল বন্ধ করে দেন শ্রমিকরা।
শ্রমিক সংগঠনের নেতারা দাবি করেন, শাস্তির খড়গ নিয়ে রাস্তায় নামতে চাইছে না শ্রমিকরা। এজন্য স্বেচ্ছায় কর্মবিরতি শুরু হয়েছে।
মামুনুর রশীদ বলেন, শ্রমিকদের কর্মবিরতি মালিক ও শ্রমিকদের কোনো সংগঠন ডাকেনি। ফাঁসির রশি সামনে নিয়ে শ্রমিকরা পরিবহনে কাজ করতে রাজি নয়। তাই তারা স্বেচ্ছায় কর্মবিরতি শুরু করেন। শুক্রবার সকালে ঢাকায় সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সভা থেকে ধর্মঘট থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৩ ঘণ্টা, নভেম্বর ২২, ২০১৯
ইউজি/আরবি/