শুক্রবার (২২ নভেম্বর) সকাল থেকে বেনাপোল কাস্টমস হাউজ প্রাঙ্গণে এ পরীক্ষা শুরু হয়।
জানা যায়, উচ্চমান সহকারী,কম্পিউটার অপারেটর, ক্যাশিয়ার, গাড়িচালক, ইলেক্ট্রিশিয়ান, টেলিফোন অপারোটর, নিরাপত্তা প্রহরী ও সিপাইসহ ১৩টি পদে লোক নেবে ৯৪ জন।
ভুক্তভোগী পরীক্ষার্থী মুক্তাদিরসহ অনেকেই জানান, কাস্টমসে পর্যাপ্ত জনবল না থাকায় কাজের ধীর গতিতে তাদের ভোগান্তি বেড়েছে। পরীক্ষা দিতে কাস্টমসের ভেতরে ঢুকতে না পেরে প্রধান সড়কের ওপর অপেক্ষা করতে হচ্ছে তাদের। সেখানে আশপাশে বসার কোনো ব্যবস্থা নেই। টানা রোদে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে। রাস্তার ওপর দাঁড়িয়ে থাকায় যানবাহনে দুর্ঘটনার ঝুঁকিও রয়েছে। কাস্টমস কর্তৃপক্ষ প্রবেশপত্রে সকাল ৯টায় পরীক্ষার সময় উল্লেখ করেছেন। এখনে এসে দেখা যায় ভিন্ন চিত্র। বিকেল ৩টা পর্যন্ত দাঁড়িয়ে থাকলেও এখন পর্যন্ত ডাকা হয়নি পরীক্ষার জন্য। কখন সিরিয়াল আসবে তাও জানা যাচ্ছে না। অনিয়মের কারণে পরীক্ষার্থীদের দুর্ভোগ আরও বেড়েছে। এদিকে পরীক্ষার্থীরা আত্মীয়করণের অভিযোগও তোলেন কমিটির প্রধানের বিরুদ্ধে। তবে পরীক্ষার্থীদের আশা, নিয়োগ প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষ কোনো প্রভাব বিস্তার করবেন না।
এদিকে পরীক্ষার্থীদের অভিযোগের ভিত্তিতে বিষয়গুলো নিয়ে নিয়োগ নির্বাচন কমিটির সভাপতি অতিরিক্ত কমিশনার ড. নেয়ামুল ইসলামের সঙ্গে কথা বললে তিনি এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩৬ ঘণ্টা, নভেম্বর ২২, ২০১৯
আরএ