এ ঘটনায় আতঙ্কে রয়েছেন নদের তীরের অন্য বাসিন্দারা। দিনের পর দিন ড্রেজার দিয়ে নদী থেকে বালু উত্তোলনের ফলে এ ঘটনা ঘটেছে বলে ক্ষতিগ্রস্তদের দাবি।
জানা গেছে, মাদারীপুর শহরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া কুমার নদের তীর ধসে শনিবার ভোর রাতে একটি খানকা শরীফসহ চুন্ন গৌড়া, মুরাদ হাওলাদার, আলী সরদারের বাড়িসহ ৫/৬টি বাড়ি নদে বিলীন হয়ে যায়। এ সময় পাঠককান্দি এলাকাবাসী বিশেষ করে নদী সংলগ্ন ঘর-বাড়িতে বসবাসকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
খবর পেয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী পার্থ প্রতিম সাহা, এনডিসি রেকসোনা খাতুন সরেজমিন ঘুরে দেখেছেন।
জেলা প্রশাসক মো. ওয়াহিদুল ইসলাম জানান, কুমার নদের ভাঙন রোধে জরুরি ভিত্তিতে পদক্ষেপসহ ক্ষতিগ্রস্তদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২০ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৩, ২০১৯
আরএ