শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় বাবুগঞ্জ উপজেলার ক্ষুদ্রকাঠি গ্রামে ওই কিশোরী ধর্ষণের স্বীকার হয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর পরিবারের পক্ষ থেকে বাবুগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত ধর্ষকের এক সহযোগীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতার ব্যক্তি নাম সুমন। তিনি এসএসসি পরীক্ষার্থী। তবে মূল আসামি পলাতক রয়েছেন।
এছাড়া ভুক্তভোগীর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য শনিবার (১১ জানুয়ারি) তাকে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ভুক্তভোগী কিশোরীর মা বাংলানিউজকে জানান, শুক্রবার সন্ধ্যায় পার্শ্ববর্তী বাড়ির দুলাল হাওলাদারের ছেলে রিমন হাওলাদার তার মেয়েকে কৌশলে নোমান হাওলাদারের ঘরে নিয়ে যায়। পরে সেই ঘরে থাকা নোমান ও সুমনের সহযোগিতায় রিমন তাকে ধর্ষণ করে। রিমন হাওলাদার স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন বাবুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, এ ঘটনায় এরইমধ্যে সহায়তাকারী সুমনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পাশাপাশি মামলাও দায়ের করা হয়েছে। মূল অভিযুক্ত রিমনকে গ্রেফতার করতে অভিযান চলছে।
তিনি বলেন, প্রথমে বিষয়টি পরিবারের পক্ষ থেকে পুলিশকে জানানো হয়নি। পরে কেউ একজন ‘৯৯৯’এ কল করে জানালে রাত ১০ টার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১১, ২০২০
এমএস/এসএ