শনিবার (১১ জানুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মিল্লাত হোসেন তাদের জবানবন্দি গ্রহণ করেন।
স্বীকারোক্তি দেওয়া তিনজন হলেন- হাসান, সিফাত ও সবুজ।
এছাড়া গ্রেফতার রনিকে একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। ধর্ষিতার বান্ধবী এক কিশোরীকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাতে কামরাঙ্গীরচরের রসুলপুরের একটি নির্মাণাধীন ভবনে ধরে নিয়ে ১৩ বছরের মেয়েটিকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে পাঁচ বন্ধু। ধর্ষণে জড়িত সবার বয়স ১৮ বছর।
মেয়েটি অসুস্থ হয়ে পড়লে তার এক বান্ধবীর মাধ্যমে খবর পেয়ে স্বজনরা উদ্ধার করে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি করেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান সোহেল মাহমুদ জানিয়েছেন, মেয়েটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে।
শুক্রবার দুপুরে মেয়েটির মা কামরাঙ্গীরচর থানায় মামলা দায়ের করার পর রাতেই হাসান, সিফাত, সবুজ ও রনি এবং ধর্ষিতার সমবয়সী ওই বান্ধবীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তার বিরুদ্ধে ধর্ষণে সহায়তার অভিযোগ আনা হয়েছে।
ধর্ষিত কিশোরী ও আসামিদের সবাই ওই এলাকার বস্তির বাসিন্দা।
এদিকে মামলার একমাত্র পলাতক আসামি রতনকে শনিবার সকালে ঢাকার সাভার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
বাংলাদেশ সময়: ০০৩৩ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১২, ২০২০
কেআই/এমএমআই/এসআইএস