রোববার (১২ জানুয়ারি) সড়কটির বিভিন্ন পয়েন্টে গিয়ে দেখা যায় এমনই চিত্র।
অন্যান্য বার আখেরি মোনাজাতের সময় এ সড়কে যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হলেও এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তা করা হয়নি।
সড়কের এমন চিত্রে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন গণপরিবহনের চালক ও যাত্রীরা। প্রজাপতি পরিবহনের চালক মানিক মিয়া বলেন, একবার ভাবছিলাম বাইর হমু না। কিন্তু গাড়ি না চালাইলে ইনকাম নাই। বের হইলাম। রাস্তা তো ক্লিয়ার।
বাসটির এক যাত্রী সজিব আহমেদ বলেন, একটা জরুরি কাজে উত্তরা যাচ্ছি। টেনশনে ছিলাম জ্যাম নিয়ে। তবে এখন পর্যন্ত জ্যাম দেখছি না।
কুড়িল বিশ্বরোড এলাকায় দায়িত্বরত ট্রাফিক পরিদর্শক (টি আই) মোহাম্মদ সাজ্জাদ বলেন, সাধারণত এ সড়কটি প্রতিবার বন্ধ থাকলেও এবার বন্ধ করা হয়নি। আব্দুল্লাহপুর পর্যন্ত রাস্তা খোলা আছে। আব্দুল্লাহপুর থেকে টঙ্গী পর্যন্ত রাস্তা বন্ধ। তবে আব্দুল্লাহপুর থেকেই শহরের গাড়িগুলো আবার শহরে ফিরে আসতে পারছে। আবার কিছু গাড়ি চাইলে বেড়িবাঁধ আশুলিয়া সড়ক দিয়ে বের হয়ে যেতে পারছে।
এদিকে, বিমানবন্দরে আসা-যাওয়া যাত্রীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থায় গাড়ির ব্যবস্থা রেখেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ। অবশ্য যান চলাচল স্বাভাবিক থাকায় সেটিও আর দরকার হচ্ছে না। তবে মোনাজাতের পর মুসল্লিরা ইজতেমা মাঠ থেকে বের হয়ে এলে সড়কে একটা চাপ পড়তে পারে বলে মনে করছেন ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১২, ২০২০
এসএইচএস/আরবি/