রোববার (১২ জানুয়ারি) সন্ধায় বাগেরহাট শহরের ভৈরব নদী পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। পরে বাগেরহাট খানজাহান আলী বিমানবন্দরের অধিগ্রহণকৃত জমির মালিকদের মাঝে ক্ষতিপুরণের চেক বিতরণ করেন।
এসময় বাগেরহাট জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. কামরুল ইসলাম, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তানজিল্লুর রহমান, ভুমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেনসহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
চেক বিতরণ শেষে সাধারণ মানুষদের উদ্দেশে ড. মুজিবুর রহমান বলেন, উন্নয়ন প্রকল্পে জমি দাতাগণ সরাসরি সরকারের উন্নয়নের অংশীদার। তাই তাদের পাওনা কোনো প্রকার হয়রানি ছাড়া বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দিতে সরকার বদ্ধ পরিকর। তা বাস্তবায়নে ক্ষেত্রে বাগেরহাট জেলা প্রশাসন যে কাজ করছেন তা প্রশংসিত।
রামপাল উপজেলার গোবিন্দপুর গ্রামের জমির মালিক কামরুজ্জামান বলেন, আমাদের এখন আর হয়রানী হতে হয় না চেক পেতে। অধিগ্রহণকৃত জমির ক্ষতিপুরণের চেক পেয়ে আমি খুশি হয়েছি।
বাগেরহাট জেলা ভুমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, আমরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে জমির মালিকদের কাছে চেক পৌঁছে দিচ্ছি, যাতে তাদের কোনো প্রকার খরচ করতে না হয়। আমরা সরকারের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে কাজ করছি। এরই আলোকে রোববার ৯ জন জমির মালিককে ১৭ লাখ ৩১ হাজার টাকা চেক বিতরণ করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ০৪৫১ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৩, ২০২০
এমএইচএম