মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) দুপুরে অভিযান চালিয়ে ইটভাটাটি গুড়িয়ে দেওয়া হয়। পৌর এলাকায় অবস্থিত হওয়ায়, সরকার নিষিদ্ধ ফিক্সড চিমনি ব্যবহার, সর্বোপরি ইটপোড়ানোর লাইসেন্স এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমতি না থাকায় অবৈধ ইটভাটাটি গুঁড়িয়ে দিয়েছে প্রশাসন।
উচ্ছেদ অভিযানে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ অধিদপ্তর রাজশাহী বিভাগীয় পরিচালক আশরাফুজ্জামান, বগুড়ার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আব্দুল মালেক, পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আখতারুজ্জামান টুকু, শাজাহানপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহমুদা পারভীন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জহুরুল ইসলাম, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাসিম রেজা, বগুড়া জেলা ইট প্রস্তুতকারক মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান বাদল, উপজেলা ইট প্রস্তুতকারক মালিক সমিতির সহ-সভাপতি তালেবুল ইসলাম এবং সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম।
পরিবেশ অধিদপ্তর রাজশাহী বিভাগীয় পরিচালক আশরাফুজ্জামান বাংলানিউজকে জানান, অবৈধ ইটভাটা উচ্ছেদে কোন ছাড় নয়। অভিযান শুরু হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সবগুলো অবৈধ ইটভাটা উচ্ছেদ করা হবে। উচ্ছেদ অভিযানে সহযোগিতা করেন শাজাহানপুর থানা পুলিশ, এপিবিএন এবং ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা।
এর আগে একই উপজেলার মাদলা এলাকায় অবস্থিত ‘কে এন্ড এস’ নামের একটি অবৈধ ইটভাটা গুড়িয়ে দিয়েছিল প্রশাসন। এছাড়া প্রশাসনের চাপে বগুড়ার শাজাহানপুরে এসএসবি, এমএমবি-১, এমএমবি-২, এলজিকে এবং স্টার ব্রিকস নামের ৫টি অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিয়েছে মালিকরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৪, ২০২০
কেইউএ/ওএইচ/