বুধবার (১৫ জানুয়ারি) দুপুরের পর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দুই পাড়ে অপেক্ষমান থাকা যাত্রাবাহী বাসসহ প্রায় দুই শতাধিক গাড়ি পারাপার হয়েছে। রাতে কুয়াশা আর না বাড়লে ফেরি চলাচল অব্যাহত থাকবে।
এর আগে মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) রাত ১০টার পরে কুয়াশার কারণে এ নৌরুটে চলাচলকারী ৫টি ফেরিই বন্ধ করে দেওয়া হয়। বুধবার দুপুর পর্যন্ত কুসুমকলি, কাকলি, কুমারি, করবী ও কামিনি মেঘনা নদীর পশ্চিম পাড়ে আলুবাজার ঘাটে কুয়াশার কারণে আটকা ছিল। কুয়াশা কেটে যাওয়ার পরে যানবাহন নিয়ে দু’টি করে ফেরি চালু করা হয়।
বিআইডাব্লিউটিসি চাঁদপুর কার্যালয়ের ম্যানেজার (বাণিজ্য) ফয়সাল চৌধুরী বাংলানিউজকে বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পাড়ে প্রায় ছয় শতাধিক গাড়ি আটকা পড়ে। সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় দুইশ’ গাড়ি পার হয়েছে। কুয়াশা না থাকলে রাতেও ফেরি চলাচল অব্যাহত থাকবে। বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত এ রুটে যানবাহন পারাপার স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ২১১৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৫, ২০২০
আরএ