রুশ ডিজাইন ও সহায়তায় নির্মিত এই ইউনিটটি ২০১৮ সালে বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করে। রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পারমাণবিক শক্তি করপোরেশন-রোসাটমের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রোসাটমের মহাপরিচালক আলেক্সি লিখাচভ ও চীনের পরমাণু শক্তি এজেন্সির প্রধান ঝ্যাং কেজিয়ান।
চীনের জিয়াংশু প্রদেশে অবস্থিত তিয়ানওয়ান পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন রোসাটমের প্রকৌশল শাখা এএসই’র চীন প্রকল্প বিষয়ক ভাইস-প্রেসিডেন্ট আলেক্সি বান্নিক এবং জিয়াংশু নিউক্লিয়ার পাওয়ার করপোরেশনের উপ-মহাপরিচালক ঝ্যাং ঈ।
তিয়ানওয়ান প্রকল্পে বর্তমানে সক্রিয় চারটি ইউনিটই রুশ ডিজাইনের ভিভিইআর-১০০০ চুল্লি নির্ভর এবং সবগুলোই স্বাভাবিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে। ১ এবং ২ নম্বর ইউনিট ২০০৭ সালে গ্যারান্টি উৎপাদন শুরু করে। ৩ ও ৪ নম্বর ইউনিট ২০১৮ সালে বাণিজ্যিক উৎপাদনে যায়।
বাংলাদেশের রূপপুরে নির্মাণাধীন পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের উভয় ইউনিটেই সর্বাধুনিক ভিভিইআর-১২০০ রিয়্যাক্টর স্থাপন করা হবে। প্রকল্প বাস্তবায়নে কারিগরি ও আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে রাশিয়া।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২২, ২০২০
এসকে/এএ