শিক্ষার্থীরা জানায়, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লুৎফর রহমান ও আইসিটি শিক্ষক সোহেল রানার গাফিলতির জন্যই এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে, ওই দুই শিক্ষক ফরম পূরণের জন্য নির্ধারিত সময়ে টাকা নিলেও রশিদ দেননি।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লুৎফর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, বিদ্যালয়ের আইসিটি শিক্ষক সোহেল রানাকে রেজিস্ট্রেশনের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তিনি রেজিস্ট্রেশনের টাকা জমা না দিয়ে টাকা জমার ভুয়া রশিদ সরবরাহ করায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। বোর্ডে যোগাযোগ করে বাদ পড়া ওই শিক্ষার্থীদের প্রবেশপত্র আনার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
এ অভিযোগ অস্বীকার করে শিক্ষক সোহেল রানা বাংলানিউজকে বলেন, সব কিছুই ঠিকঠাক মতো করা হয়েছিল।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জেসমিন সুলতানা বাংলানিউজকে জানান, পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে অভিযোগ পেয়ে প্রবেশপত্র আনার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কেন এমন হল তা তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩০, ২০২০
এমআরএ/