রোববার (০২ ফেব্রুয়ারি) সকালে পারকৃষ্ণপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। মমিনুল ইসলাম একই গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে।
এর আগে নিহত শিশুর বাবা নাসির উদ্দিন বাদী হয়ে দামুড়হুদা মডেল থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করেন।
পুলিশ জানায়, গত শনিবার দুপুরে নিখোঁজ হয় শিশু সুমাইয়া। এরপর পরিবারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুজির পর তাকে না পেয়ে দামুড়হুদা মডেল থানায় নিখোঁজের বিষয়টি অবগত করা হয়। এরপর শিশুটির খোঁজে মাঠে নামে পুলিশ। রাত ৯টার দিকে বাড়ির পাশের একটি শিম ক্ষেত থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
দামুড়হুদা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকুমার বিশ্বাস জানান, মরদেহ উদ্ধারের পর থেকেই ঘাতক শনাক্তকরণে কাজ করছিল পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে ধর্ষণে ব্যবহৃত দুটি শ্যাম্পুর প্যাকেট উদ্ধার করা হয়। প্যাকেট উদ্ধারের পরই প্রাথমিক তদন্ত থেকে একই গ্রামের মমিনুলকে জড়িত সন্দেহে গ্রেফতার করা হয়। রোববার তাকে আদালতে পাঠানো হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০২, ২০২০
আরএ