তিনি বলেন, বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ‘বে-টার্মিনাল’ নির্মাণের বিষয়ে সম্ভাব্যতা যাচাই (ফিজিবিলিটি স্ট্যাডি) করছে। ফিজিবিলিটি স্ট্যাডি সম্পন্ন হওয়ার পর অন্য কার্যক্রম পর্যায়ক্রমে সম্পন্ন করা হবে।
মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে নৌপ্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর সঙ্গে বাংলাদেশে সিঙ্গাপুরের হাইকমিশনার ডেরেক লৌহ-এর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদলের বৈঠকে এ তথ্য জানানো হয়।
এসময় মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আবদুস সামাদ, পিএসএ ইন্টারন্যাশনাল প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি, সিঙ্গাপুরের আঞ্চলিক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ওয়ান চি ফং অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, পোর্ট অব সিঙ্গাপুর অথরিটি (পিএসএ) ইন্টারন্যাশনাল প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি, সিঙ্গাপুর কর্তৃপক্ষ বে-টার্মিনালের ‘২/৩টি জেটিসহ প্রথম কন্টেইনার টার্মিনাল’ নির্মাণে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ও পাবলিক-প্রাইভেট প্রকিউরমেন্ট (পিপিপি) কর্তৃপক্ষ যৌথভাবে অ্যাকশন প্ল্যান/টাইমলাইন তৈরি করে পিএসএ’র সঙ্গে শেয়ার করবে।
এছাড়া সিঙ্গাপুর বে-টার্মিনাল নির্মাণের পাশাপাশি লজিস্টিকস খাতেও বিনিয়োগ করতে চায় তারা। হাইকমিশনার বাংলাদেশ থেকে বালু আমদানির বিষয়ে সেদেশের ব্যবসায়ীদের উৎসাহী করবেন বলে জানান।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৪, ২০২০
জিসিজি/এএ