তিনি বলেন, ধর্ষণের শাস্তিতে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প একটি পদ্ধতি চালু করেছেন। সেটা হলো ইনজেকশন দিয়ে যৌনশক্তি হ্রাসকরণ।
মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে রাষ্ট্রপতির ভাষণের উপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি একথা বলেন। এসময় ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।
নুরুল ইসলাম তালুকদার বলেন, প্রতিনিয়তই ধর্ষণের হার বেড়ে যাচ্ছে। শিশু, তরুণী, মধ্যবয়সীরা ধর্ষণের স্বীকার হচ্ছে। এটা বন্ধ করতে হবে। এই ধর্ষকদের কঠোর শাস্তি দিতে হবে। ধর্ষকদের শাস্তির জন্য ইনজেকশন পদ্ধতি চালু করা দরকার। আমেরিকায় ধর্ষক ধরা পড়লে তার শরীরে ইনজেকশন দিয়ে বা রাসায়নিকভাবে যৌনশক্তি হ্রাস করে দেওয়া হয়। সেই পদ্ধতি চালু করা হোক।
এসময় তিনি এরশাদ সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন তুলে ধরে বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করেছেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। অথচ তাকে কথায় কথায় স্বৈরাচার বলা হয়। তিনি যদি স্বৈরাচার হতেন তাহলে তখন আন্দোলন হলো কীভাবে, হরতাল হলো কীভাবে। তার বিরুদ্ধে সব দল এক হয়ে আন্দোলন করে। আজ জামায়াত-বিএনপি আন্দোলন শিখলো কীভাবে। এরশাদের বিরুদ্ধে জামায়াত-বিএনপি নিয়ে এক হয়ে আন্দোলন করার কারণে তারা আন্দোলন শিখেছে। এখন আপনাদের (আওয়ামী লীগ) বিরুদ্ধে তারা আন্দোলন করছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০১২ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৪, ২০২০
এসকে/এএ