শনিবার (১১ জুলাই) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে বগুড়া জেলা প্রশাসক জিয়াউল হকের সভাপতিত্বে তার কার্যালয়ের সভাকক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী, বগুড়ার পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞা, নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মাহবুব আলম শাহ্ বক্তব্য দেন।
কেএম নূরুল হুদা বলেন, ‘সাংবিধানিক বাধ্যবাধতকার কারণে সংক্রমণ ঝুঁকি মাথায় রেখেই বাধ্য হয়ে উপ-নির্বাচনের আয়োজন করতে হচ্ছে। সংসদ নির্বাচন নিয়ে সংবিধানের বাইরে যাবার কোনো সুযোগ নেই। সে কারণে বন্যা এবং করোনা মাথায় রেখেই বাধ্য হয়ে এ নির্বাচনের আয়োজন করতে হচ্ছে। ’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের সময় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা গেলে তার দায় নির্বাচন কমিশনের ওপর বর্তাবে না। ভোটারদের নিজেদের সাবধানতা বাড়াতে হবে। পাশাপাশি ভোটকেন্দ্রগুলোতে করোনা প্রতিরোধে সুরক্ষা সামগ্রীর ব্যবস্থা রাখা হবে। ’
১৪ জুলাই বগুড়া-১ আসনের উপ-নির্বাচনে ভোট হওয়ার কথা রয়েছে। সোনাতলা ও সারিয়াকান্দি উপজেলা মিলিয়ে গঠিত এ আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ৩০ হাজার ৯১৮ জন। নির্বাচনে ১২৩টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে দুই উপজেলায় ২৫টি ভোটকেন্দ্র শনিবার পর্যন্ত বন্যা কবলিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় নির্বাচন কর্মকর্তারা।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩৯ ঘণ্টা, জুলাই ১১, ২০২০
কেইউএ/এফএম