ঢাকা : শেরপুর সদর উপজেলার সর্বস্তরের মানুষ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের মুক্তি চেয়েছেন বলে দাবি করেছেন দলটির প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি অধ্যাপক মো. তাসনীম আলম।
রোববার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এ দাবি করেন।
তবে বিবৃতিটিতে অর্ধশত পেশা-পরিচয়হীন মানুষের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
শেরপুরবাসীর পক্ষে ওই বিবৃতিতে তাসনীম আলম বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সময় কামারুজ্জামান শেরপুরে ছিলেন না। তখন তিনি ইন্টারমিডিয়েট ১ম বর্ষের ছাত্র ছিলেন। ’
উল্লেখ, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত দলের কাছে রাজাকার মোহন মুন্সি তার স্বেচ্ছা স্বীকারোক্তিতেও বলেন, ‘কামারুজ্জামান মুক্তিযুদ্ধের সময় ইন্টারমিডিয়েট পড়তেন। ’
শেরপুরবাসীর পক্ষে অপর এক বিবৃতিতে তাসনীম আলম বলেছেন, জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মীর কাশেম আলীর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধে জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়ার প্রশ্নই আসে না। ’
বাংলাদেশ সময়: ২০৫০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৬, ২০১০