১০০ মিটার দৌড়ে বিশ্বরেকর্ডটি উসাইন বোল্টের দখলে। ২০০৯ সালে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে ৯.৫৮ সেকেন্ড সময় নেন তিনি।
১৯৬৮ সালে যুক্তরাষ্ট্র চ্যাম্পিয়নশিপে ১০০ মিটার দৌড়ে ৯.৯ সেকেন্ড সময় নিয়েছিলেন হাইন্স। যদিও সেই টাইমিং নেওয়া হয়েছিল হাতঘড়িতে। একই বছর গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে ৯.৯৫ সেকেন্ডে দৌড় শেষ করে নতুন করে বিশ্বরেকর্ড গড়েন তিনি। ১৯৮৩ সালে ৯.৯৩ সেকেন্ড টাইমিং করা ক্যালভিন স্মিথের আগ পর্যন্ত সেই রেকর্ড টিকে থাকে প্রায় ১৫ বছর ধরে। ১০০ মিটার দৌড়ের ইতিহাসে এতো বছর কোনো রেকর্ড টেকেনি।
হাইন্স জন্ম নিয়েছিলেন ১৯৪৬ সালে। বেসবল, আমেরিকান ফুটবলের প্রতি তার আগ্রহ ছিল ছেলেবেলা থেকেই। তবে তার দৌড়ানোর সক্ষমতা নজরে পড়ে অ্যাথলেটিকস জিম কোলম্যান। এরপর থেকেই ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ডে নিয়মিত হয়ে পড়েন হাইন্স। ১৯৬৮ মেক্সিকো অলিম্পিকে ১০০ মিটারের পাশাপাশি ৪*১০০ মিটার রিলেতেও স্বর্ণ জেতেন এই অ্যাথলেট। কিন্তু অলিম্পিক শেষ হওয়ার কয়েক সপ্তাহ পরই ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ডকে বিদায় জানান তিনি। এরপর যোগ দেন ন্যাশনাল ফুটবল লিগে (এনএফএল)।
প্রথম দুই বছর মিয়ামি ডলফিনসের হয়ে খেলার পর কানসাস সিটি এফসিতে। কিন্তু মাত্র তিন বছরেই থামে তার পেশাদার ফুটবল ক্যারিয়ার। স্পোর্টস ব্লগ ডেডস্পিনের লেখক জেফ পার্লম্যানের মতে, হাইন্স ছিলেন এনএফএল ইতিহাসে সেরা ১০ জন বাজে খেলোয়াড়ের একজন।
বাংলাদেশ সময়: ১২২৬ ঘণ্টা, জুন ০৬, ২০২৩
এএইচএস