প্রথম দুই মিনিটে গোলের সুবর্ণ একটি সুযোগ আসে বাংলাদেশের। বামপ্রান্ত থেকে বাড়িয়ে দেয়া বলটি গোলবারের সামনে মিস করে জিমিরা।
৮ মিনিটে প্রথম পিসি পায় জিমিরা। মিলনের নেয়া প্রথম ড্রাগে চয়ন ব্যর্থ হয়। আরেকটি পিসি পায়। তবে এবার আর কোনো ভুল নয়। চয়ন দুর্দান্তভাবে একটি গোল করেন।
১৫ মিনিটে দারুণ একটি সুযোগ পেয়েছিল জিমি-চয়নরা। তবে, বল রুখে দিয়ে কাউন্টার অ্যাটাক করে ওমান। গোলকিপার ঝাপিয়ে পড়লে পেনাল্টি স্ট্রোক পায় ওমান। সেটি কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে সমতা ফেরায় ওমান (১-১)। ম্যাচের প্রথম কোয়ার্টার সমতা থেকেই শেষ হয়।
দ্বিতীয় কোয়ার্টারের শুরুর এক মিনিট পরেই আবার জ্বলে উঠেন বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক রাসেল মাহমুদ জিমি। গোলকিপারকে একা পেয়ে পায়ের ফাঁক দিয়ে চমৎকার একটি গোল করে দলকে এগিয়ে নিয়ে যান (২-১)।
দ্বিতীয়ার্ধের ১০ মিনিটে আবার সমতায় ফেরে ওমান (২-২)। এর দুই মিনিট পরেই আবার ওমানের আক্রমণ। রক্ষণভাগে ওমানের খেলোয়াড়ের ম্যান মার্কিং না থাকায় গোলকিপার জাহিদকে একা পেয়ে যায় ওমান। গোল দিতেও ভুল করেননি। এবার ৩-২ গোলে এগিয়ে যায় ওমান। তার একটু পরে আরেকটি পেনাল্টি কর্নার পায় ওমান। সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি তারা। ১৭ মিনিটে আবারও একটি পেনাল্টি কর্নার ব্যর্থ হয় তাদের।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫৩ ঘণ্টা, ০৭ মার্চ ২০১৭
জেএইচ/এমআরপি