এ সময় জেলা প্রশাসক নজরুল ইসলাম সরকার, পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন, স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের খেলোয়াড় আব্দুল মোমেন জোয়ার্দ্দার, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক নঈম হাসান জোয়ার্দ্দার ও ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রফিকুল হাসান লাড্ডু উপস্থিত ছিলেন।
টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচে মুখোমুখি হয় চুয়াডাঙ্গা জেলা একাদশ ও মেহেরপুর একাদশ।
প্রথমার্ধের খেলা গোলশূন্যভাবে শেষ হলেও বিরতির পর ৬৩ মিনিটের মাথায় মেহেরপুরের আক্রমণে প্রতিপক্ষের ডিফেন্ডার বিপ্পার গায়ে লেগে বল চুয়াডাঙ্গার জালে জড়িয়ে যায়। আত্মঘাতি গোলে মেহেরপুর এগিয়ে যায় ১-০ ব্যবধানে।
এরপর গোল শোধে মরিয়া হয়ে ওঠে চুয়াডাঙ্গা। গোল হজমের মাত্র ৪ মিনিটের মাথায় চুয়াডাঙ্গার ইব্রাহিমকে ডি-বক্সের ভেতর ফাউল করলে রেফারি সুজিত ব্যানার্জি চন্দন পেনাল্টির বাঁশি বাজান। পেনাল্টির সুযোগ কাজে লাগিয়ে চুয়াডাঙ্গার তরু ১-১ গোলে দলকে সমতায় ফেরান। এরপর দুই দলই গোল করতে আক্রমণ পাল্টা আক্রামণে মরিয়া হয়ে ওঠে।
৭৭ মিনিটে চুয়াডাঙ্গার শামীম মেহেরপুরের গোলরক্ষক সবুর আলীকে বোকা বানিয়ে বল জালে জড়িয়ে দেন। পরের ১৫ মিনিটে সমতায় ফিরতে দফায় দফায় আক্রামণ চালালেও ব্যর্থ হয় মেহেরপুর। রেফারির শেষ বাঁশিতে চুয়াডাঙ্গা একাদশ ২-১ গোলের বিজয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে।
খেলায় সহকারী রেফারির দায়িত্বে ছিলেন উথাইয়া চিং ও মাসুদ রহমান। ম্যাচ রেফারি ছিলেন শহিদুল ইসলাম বাচ্চু।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫১ ঘণ্টা, জানুয়ারী ১৮, ২০২০
জেএ/ইউবি