ঢাকা, মঙ্গলবার, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

খেলা

দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় স্পোর্টস কমপ্লেক্স হচ্ছে বসুন্ধরায়

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, স্পোর্টস | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২৩৫৮ ঘণ্টা, মে ২০, ২০২২
দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় স্পোর্টস কমপ্লেক্স হচ্ছে বসুন্ধরায় শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের ডিপিএল শিরোপা উদযাপন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছেন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান | ছবি: শোয়েব মিথুন

দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় স্পোর্টস কমপ্লেক্স বানাচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপ। শুক্রবার (২০ মে) সন্ধ্যায় শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের ডিপিএল শিরোপা উদযাপন অনুষ্ঠানে এই কথা জানান বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান।

তিনি বলেন, ‘আমরা দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বড় স্পোর্টস কমপ্লেক্স বানাচ্ছি। ক্রিকেট, ফুটবল ও হকি মাঠ থাকবে এখানে। সম্ভাব্য সব খেলাই খেলা যাবে। আমার মনে হয় বাংলাদেশ এই কমপ্লেক্সটা নিয়ে আগামী দিনে গর্ব করতে পারবে। আমার পরিবার ক্রীড়া বান্ধব। আমরা অনেক বছর ধরে অনেক খেলায় যুক্ত আছি। ’

বসুন্ধরা গ্রপের পৃষ্ঠপোষকতায় চলা ক্লাব শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব প্রথমবারের মতো ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) শিরোপা জিতেছে। ক্লাবটির তারকা ক্রিকেটার নুরুল হাসান সোহানের জন্য ২৫ লাখ ও বাকি ক্রিকেটারদের জন্য পাঁচ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান।

এ সময় তিনি বলেন, ‘যেদিন শেখ জামাল চ্যাম্পিয়ন হয় ওই দিনটা তার জন্মদিন ছিল। যখন দুর্জয়ের দল পাকিস্তানকে হারিয়েছিল সেটা ছিল চমক, কিন্তু এখন কোনো কিছুই চমকে দেয় না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিসিবি সভাপতির নেতৃত্ব খেলাটাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। ’

‘আমার মনে হয় শেখ হাসিনা নিজেই সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা। তার নেতৃত্বে দেশের প্রতিটা খেলাই নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। আমি বিসিবি সভাপতির ডেডিকেশন দেখেও মুগ্ধ। ’

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবও দারুণ স্পোর্টসম্যান ছিলেন। তিনি ক্রিকেট, ফুটবল ও অন্য খেলাও খেলতেন। আমাদের তরুণদের যুক্ত করতে হবে খেলায়। আমার মনে হয় এখনকার ক্রিকেটারদের এটা দায়িত্ব তাদের গড়ে তোলা। ’

বাংলাদেশ সময়: ২৩৫৮ ঘণ্টা, মে ২০, ২০২২
এমএইচবি/আরইউ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।