ছবি হলো স্মৃতির সঙ্গে যোগাযোগের সেতু। সেই সঙ্গে ফেলে আসা দিনকে ধরে রাখার বড় আশ্রয়।
আবুল হায়াতের চাকরির সূত্রে বিপাশার শৈশব কেটেছে লিবিয়ায়। তখন তার বয়স সাত বছর। ওই বয়সেই ভূমধ্যসাগরলগ্ন রোমান সভ্যতার ধ্বংসাবশেষ দেখেছেন সামনে থেকে। মা শিরিন হায়াতও মেয়েকে নিয়ে ঘুরেছেন।
রোমান সম্রাটদের স্মৃতিজর্জর নগরী লেপটিস ম্যাগনার ছিলো বিপাশাদের বাসার অদূরে। ত্রিপোলিসের তিন শহরের অংশ সাবরাতাহেও বেড়িয়েছেন তিনি। ওপরের ছবি তিনটি ১৯৭৯ ও ১৯৮০ সালে লিবিয়ায় তোলা।
বেড়ে ওঠার পর মিশর, গ্রিস, রোম, পম্পেই ঘুরে-বেড়িয়ে দূর সভ্যতার বিচূর্ণ আয়নায় অতীতকে বারবার খুঁজে ফিরেছেন বিপাশা। তিনি যে প্রত্নপৃথিবীর গন্ধে বিভোর হয়ে থাকেন, তা ফুটে ওঠে রঙতুলি হাতে নিলেই! তার স্মৃতির রাজ্য এখন হাজির ক্যানভাসে। রাজধানীর গুলশানের বেঙ্গল আর্ট লাউঞ্জে চলছে বিপাশার একক চিত্রপ্রদর্শনী ‘স্মৃতির রাজ্য’।
আবুল হায়াতই প্রথম বিপাশার হাতে রঙতুলি তুলে দিয়েছিলেন। স্মৃতির রোমন্থনে লিবিয়ার সোনালি ছবিগুলো ফেসবুকে পোস্ট করেছেন তিনি। এ যেন মনোদেয়ালে স্মৃতিকথা লিখে চলা!
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৪ ঘণ্টা, আগস্ট ১৯, ২০১৫
জেএইচ
তারার ফুল
পুরানো সেই দিনের কথা
১৯৭৯ সালে বিপাশা হায়াত লিবিয়ায় যেমন ছিলেন
জনি হক, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।