ঢাকা, শনিবার, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

তথ্যপ্রযুক্তি

প্রযুক্তিতে ঝিনাইদহের বর্ষপূর্তি

আইসিটি রিপোর্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৬৪০ ঘণ্টা, অক্টোবর ২০, ২০১২
প্রযুক্তিতে ঝিনাইদহের বর্ষপূর্তি

প্রযুক্তিতে ঝিনাইদহের প্রথম বর্ষপূতি উদযাপিত হল। প্রসঙ্গত, ২০১১ সালের ২০ অক্টোবর প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক পেশাজীবী ও উদ্যোক্তা তৈরির প্রত্যয়ে প্রযুক্তিতে বাংলাদেশের জেলা চ্যাপ্টার হিসেবে প্রযুক্তিতে ঝিনাইদহের যাত্রা শুরু করে।



২০ অক্টোবর শনিবার সকাল ১০টায় আনন্দ র‌্যালির মধ্যে দিয়ে বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠান শুরু হয়। র‌্যালিটি ঝিনাইদহের পুরাতন ডিসি কোর্ট থেকে শুরু হয়ে শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে পায়রা চত্তরে এসে শেষ হয়।

এ র‌্যালিতে উপস্থিত ছিলেন তথ্যপ্রযুক্তিবিদ মোস্তফা জব্বার, ঝিনাইদহের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক এসকে রফিকুল ইসলাম, প্রযুক্তিতে বাংলাদেশের সভাপতি প্রযুক্তিবিদ সুফি ফারুক ইবনে আবুবকর, সাধারণ সম্পাদক নাহিদুল ইসলাম রুমেল, প্রযুক্তিতে কুষ্টিয়ার পরামর্শক মনির হাসান রিন্টু, প্রযুক্তিতে ঝিনাইদহের সভাপতি মারজানুল হাসান, বেসিস সেরা ফ্রিল্যান্সার পদকপ্রাপ্ত মামুনুর রশীদ ও সাজ্জাদ হোসেন অলি।

আরো উপস্থিত ছিলেন প্রযুক্তিতে বাংলাদেশের সমন্বয়ক মোহাম্মদ রাকিবুজ্জামান, সংগঠক আবু সুফিয়ান নিলভ, স্থানীয় সংগঠক নাজমুল আলম রিগান, আল ইমরান চৌধুরি, মাহফুজুর রহমান, নাজিবুদ্দৌলা নাসের, শাহিনুর রহমান লিটন, যবায়ের ওমর পথিক। এ ছাড়া প্রযুক্তিতে বাংলাদেশের বিভিন্ন চ্যাপ্টারের সংগঠক এবং ঝিনাইদহেরে স্থানীয় সংগঠকরা উপস্থিত ছিলেন।

র‌্যালি শেষে সকাল ১১টায় প্রযুক্তিতে ঝিনাইদহের সাংগঠনিক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সাংগঠনিক দিকনির্দেশনামূলক আলোচনা হয়। দুপুরের বিরতির পর বিকাল সাড়ে তিনটায় উদ্যেক্তা উন্নয়ন ও ভবিষ্যৎ পেশা বিষয়ক মুক্ত আলোচনা ও প্রশ্নোত্তোর পর্ব অনুষ্ঠিত হয়।

মুক্ত আলোচনায় প্রযুক্তিতের বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক নাহিদুল ইসলাম রুমেল প্রযুক্তিভিত্তিক উদ্যেক্তাদের বিভিন্ন সম্ভাবনা, সুযোগ, সমস্যা এবং সমাধানে উন্মুক্ত আলোচনা করেন। প্রযুক্তিতের বাংলাদেশের সভাপতি সূফি ফারুক ভবিষ্যৎ০ সময়পযোগী পেশা, দেশে-বিদেশে সম্ভাবনা ও সরকারি বেসরকরি পর্যায়ে উদ্যোগ নিয়ে আলোচনা করা হয়।

প্রযুুক্তিবিদ মোস্তফা জব্বার বলেন, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ যুগের পেশা ও উদ্যোগ বিষয়ে তরুণদের জন্য দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য রাখেন।

ঝিনাইদহের মেয়র সাইদুল করিম মিন্টু প্রযুক্তিতে ঝিনাইদহের সব অয়োজনে তার ব্যক্তিগত অংশগ্রহণ ও সর্বাত্মক সহযোগিতার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। এ সভায় বক্তারা মফস্বল শহরে ব্যাকহোল খরচের মত কারণে সরকারি ইন্টারনেটের দামের বৈষম্য দূর করে সারাদেশে একই দামে পর্যাপ্ত ব্যান্ডউথইথ সরবরাহের সম্মিলিত দাবি জানানো হয়।

বাংলাদেশ সময় ১৬৩৯ ঘণ্টা, অক্টোবর ২০, ২০১২
সম্পাদনা: সাব্বিন হাসান, আইসিটি এডিটর

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।