বিশ্বের ছয়টি মুদ্রার বিপরীতে মার্কিন ডলারের দাম ০.১৩ শতাংশ কমেছে। প্রায় ১৬ মাস পর সোমবার (১৫ নভেম্বর) ডলালের দাম কমে।
এর আগে শুক্রবার ডলার সূচক ছিল ৯৫.২৬৬, যা গত বছর জুলাইয়ের সমান। সোমবার এই সূচক ০.১৩ শতাংশ কমে ৯৫.০১২ হয়েছে।
রয়টার্সের বরাত দিয়ে ডয়েচে ভেলের প্রতিবেদনে বলা হয়, ইউরো, পাউন্ড, জাপানি ইয়েন, ক্যানাডিয়ান ডলার, সুইডিশ ক্রোনা ও সুইস ফ্রাংকের বিপরীতে ডলারের দাম কমেছে।
আগস্টের মাঝামাঝি থেকে ডলারের দাম বাড়ছিল। বাংলাদেশেও এখন ডলারের দাম বাড়তির দিকে। ফলে আমদানিকারকরা ক্ষতির মুখে পড়ছেন। তবে লাভ হচ্ছে রপ্তানিকারকদের। ডলারের দাম বাড়ার সঙ্গে আমদানি করা পণ্যের দামের সম্পর্ক রয়েছে।
চলতি সপ্তাহে দুটি ঘটনা আবারও বিশ্ববাজারের ডলারের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। একটি হচ্ছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের মধ্যে টেলিফোন আলাপ। যুক্তরাষ্ট্র সময় সোমবার সন্ধ্যায় এটি অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।
অন্য ঘটনাটি হচ্ছে মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রে খুচরা বিক্রির তথ্য প্রকাশ। শুক্রবার প্রকাশিত এক জরিপে দেখা গেছে, উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে যুক্তরাষ্ট্রে মানুষের কেনাকাটার আগ্রহ গত এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে নিচে নেমে গেছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫১ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৫, ২০২১
জেএইচটি