রোববার (১৯ জানুয়ারি) কয়েকজন শিক্ষক, আইনজীবী ও সাংবাদিকের পক্ষে এ রিট করা হয়। রিটের পক্ষে আইনজীবী হয়েছেন অ্যাডভোকেট শিশির মনির।
ধারাগুলো হলো- আক্রমণাত্মক, মিথ্যা বা ভীতি প্রদর্শন, তথ্য-উপাত্ত প্রেরণ, প্রকাশ ইত্যাদি সংক্রান্ত ধারা ২৫, ওয়েবসাইট বা কোনো ইলেকট্রনিক বিন্যাসে ধর্মীয় মূল্যবোধ বা অনুভূতিতে আঘাত করে এমন কোনো তথ্য প্রকাশ, সম্প্রচার ইত্যাদি সংক্রান্ত ধারা ২৮, মানহানিকর তথ্য প্রকাশ, প্রচার ইত্যাদি সংক্রান্ত ধারা ২৯ ও আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটানো ইত্যাদির অপরাধ ও দণ্ড সংক্রান্ত ৩১ ধারা।
রিটে বাদী হয়েছেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) মহাসচিব মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আসাদ উদ্দিন, আসাদুজ্জামান, জোবাইদুর রহমান, মহিউদ্দিন মোল্লা ও মুজাহিদুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. মোহাম্মদ ইসমাইল, ড. কামরুজ্জামান ও ড. রফিকুল ইসলাম।
শিশির মনির বলেন, আইনের এই ধারাগুলো সংবিধানের ৩১ ও ৩৯ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
রিট আবেদনটি সোমবার (২০ জানুয়ারি) বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চে উপস্থাপন করা হতে পারে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৯, ২০২০
ইএস/এনটি