রোববার (১৯ জানুয়ারি) দুটি সংগঠনের করা আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন।
এ কমিটিতে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) একজন অধ্যাপককে রাখতে বলা হয়েছে।
আইনজীবী ইশরাত হাসান বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট) এবং চিলড্রেন চ্যারিটি বাংলাদেশ (সিসিবি) ফাউন্ডেশনের পক্ষে এ রিট করেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন ব্যারিস্টার মো. আব্দুল হালিম। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।
রুলে ধর্ষণ থেকে নারী ও শিশুদের রক্ষা করতে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা দিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না এবং অ্যান্টি রেপ সিকিউরিটি অ্যালার্ম নামক ডিভাইসটি সবার কাছে পরিচিত করে তা সহজলভ্য করার ব্যাপারে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।
চার সপ্তাহের মধ্যে মন্ত্রী পরিষদ সচিব, আইন সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, শিক্ষা সচিব, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সচিবসহ সংশ্লিষ্ট ১২ বিবাদীকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আবেদনকারীর পক্ষে আদালতে বলা হয়, আমাদের দেশে ধর্ষণের আলামত যথাযথভাবে সংরক্ষিত হয় না, ধর্ষককে চিহ্নিত করা যায় না। কিন্তু এই ডিভাইস ব্যবহার করলে আপনাআপনিই আলামত সংরক্ষিত হবে এবং সহজেই ধর্ষককে চিহ্নিত করা যাবে। চীন, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে এই ডিভাইস ব্যবহার করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২৩১৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৯, ২০২০
ইএস/এইচজে