রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দিন ধার্য ছিল। তবে হরতালের কারণে এদিন আরিফুলকে আদালতে হাজির করা হয়নি।
গত ২৯ জানুয়ারি রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকা থেকে আরিফুল ইসলামকে গ্রেফতার করে গোয়েন্দা পুলিশ। এ ঘটনায় হাতিরঝিল থানায় অস্ত্র আইনে হওয়া মামলায় আরিফুলকে ৩১ জানুয়ারি আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা এবং ডিবি পুলিশের অবৈধ মাদকদ্রব্য উদ্ধার ও প্রতিরোধ টিমের পরিদর্শক আব্দুল হক। সেদিনই রিমান্ড শুনানির জন্য ২ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন।
পুলিশ বলছে, ঢাকা দক্ষিণে বিএনপির মেয়রপ্রার্থী ইশরাক হোসেনের পিএস এই আরিফুল। তবে ইশরাকের দাবি, তার কোনো পিএস নেই।
গত ২৬ জানুয়ারি দুপুরে গোপীবাগের সেন্ট্রাল উইমেন্স কলেজের মোড়ে আধাঘণ্টার বেশি সময় ধরে ওই সংঘর্ষে এক সংবাদকর্মীসহ ডজনখানেক লোক আহত হন। সে সময় গুলির শব্দও শোনা যায়। ওই ঘটনায় ওয়ারী থানায় একটি মামলা করেন আওয়ামী লীগ নেতা মাকসুদ আহমেদ।
গ্রেফতারের পর গত ৩০ জানুয়ারি দুপুরে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার আবদুল বাতেন জানান, গ্রেফতার আরিফুল ইসলাম (৪৭) ছাত্রদলের একজন সাবেক নেতা। তিনি নিজেকে বিএনপির পার্থী ইশরাক হোসেনের পিএস বলে পরিচয় দিতেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০২, ২০২০
কেআই/এএ