বিষয়টি নজরে আনার পর রোববার (৭ জুন) বিচারপতি জে বি এম হাসানের হাইকোর্ট বেঞ্চ স্বপ্রণোদিত হয়ে এ আদেশ দেন। ফলে ওই আইনজীবীরা পেশা পরিচালনা করতে পারবেন বলে জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
গত ১৭ মে গাইবান্ধা জেলা আইনজীবী সমিতির এক জরুরি সাধারণ সভায় আপাতত ভার্চ্যুয়াল কোর্টের সব কার্যক্রম হতে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু কিছু আইনজীবী ভার্চ্যুয়াল কোর্টে মামলা পরিচালনা করেন। এরপর জেলা আইনজীবী সমিতি ১৭ জনকে ২ জুন নোটিশ দেয়।
নোটিশে বলা হয়, গাইবান্ধা জেলা বারের গত ১২ মে’র অন্তর্বর্তীকালীন সিদ্ধান্ত এবং তদপ্রেক্ষিতে ১৭ মে’র জরুরি সাধারণ সভায় গৃহিত সিদ্ধান্তগুলো অমান্য, জেলা বারের শৃঙ্খলা ভঙ্গ, জেলা বার সম্পর্কে কটূক্তি, অবজ্ঞা প্রদর্শন ও মানহানিকর বক্তব্য দেওয়ায় বারের সদস্যপদ হতে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না মর্মে নোটিশ দেওয়া হলো।
বিষয়টি আদালতের নজরে আনেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
১৭ আইনজীবী হলেন- পীযুষ কান্তি পাল, এস এম মাজহারুল ইসলাম সোহেল, মো. শাহনেওয়াজ খান, মো. নওশাদুজ্জামান, মো. সরওয়ার হোসেন বাবুল, মো. মঞ্জুর মোর্শেদ বাবু, মো. রেজওয়ানুল হক মন্ডল, মো. আশরাফ আলী, বেগম বদরুন্নাহার, নিরঞ্জন কুমার ঘোষ, মো. আব্দুস সালাম, জিএম মুরাদ হাসান, মো. মোস্তাফিজুর রহমান, মো. মুরাদজ্জামান রব্বানী, মো. আব্দুর রশীদ, খন্দকার মঞ্জুরুল করিম সোহেল ও মো. জাহাঙ্গীর আলম সরকার জিন্নাহ।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২২ ঘণ্টা, জুন ০৭, ২০২০
ইএস/ওএইচ/