এ তথ্য জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র ও হাইকোর্ট বিভাগের স্পেশাল অফিসার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান।
গত ০৯ মে ভার্চ্যুয়াল কোর্টের শুনানির জন্য অধ্যাদেশ জারি করা হয়।
এরপর উচ্চ আদালতসহ অধস্তন আদালতে ভার্চ্যুয়াল শুনানিতে বিজ্ঞপ্তি জারি করে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। তারপর থেকে উচ্চ আদালতসহ সারাদেশে ভার্চ্যুয়াল কোর্টে বিচার কাজ অব্যাহত।
সাইফুর রহমান জানান, ১১ জুন পর্যন্ত মোট ২০ কার্যদিবসে ভার্চ্যুয়াল আদালতের মাধ্যমে জামিনপ্রাপ্ত শিশুর সংখ্যা ৪৮৯ জন। এরমধ্যে অভিভাবকের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে ৪৬০ জনকে। অবশিষ্ট রয়েছে ২৯ শিশু। সারাদেশের তিনটি কেন্দ্রে মোট শিশু ছিল ৮৮০ জন।
করোনার মধ্যে দফায় দফায় সাধারণ ছুটির মেয়াদ বাড়ানো হয়। সর্বশেষ গত ১৬ মে দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে সাধারণ ছুটির মেয়াদ ৩০ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়। তবে সরকার ৩০ মে’র পর সাধারণ ছুটি আর না বাড়ালেও আদালত অঙ্গনে নিয়মিত কার্যক্রমের পরিবর্তে ভার্চ্যুয়াল বিচার কাজ অব্যাহত থাকবে ১৫ জুন পর্যন্ত।
বাংলাদেশ সময়: ১৩১০ ঘণ্টা, জুন ১২, ২০২০
ইএস/টিএ