তিনি জানান, উপজেলা প্রশাসনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করতে পরিষদ এলাকায় আধুনিক মানের পাঁচটি সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। ইউএনও’র দপ্তরে বসানো মনিটর থেকে সিসি ক্যামেরায় সব কার্যক্রম সরাসরি প্রত্যক্ষ করা হয়।
তিনি আরও জানান, পাঁচটি ক্যামেরার মধ্যে একটি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের কার্যালয়ের সামনে, একটি ইউএনও’র কার্যালয়ের ভেতরে ও অফিস সহকারীর কার্যালয়ের সামনে, একটি উপজেলা প্রকল্প বাস্তাবায়ন কর্মকর্তার (পিআইও) কার্যালয়ের সামনে এবং একটি স্থাপন করা হয়েছে উপজেলা পরিষদ মিলায়তনের সামনের দরজায়।
উপজেলা পরিষদের অর্থায়নে সিসি ক্যামেরাগুলো স্থাপন করা হয়েছে। সিসি ক্যামেরায় ধারণকৃত ছবি ১৫ দিন পর্যন্ত স্থায়ী থাকবে। পনের দিনের মধ্যে যদি কোনো ঘটনা ঘটে, সিসি ক্যামেরায় সার্জ করে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি।
এ তথ্য নিশ্চিত করে ইউএনও মুহাম্মাদ ইব্রাহীম বাংলানিউজকে জানান, উপজেলা পরিষদ এলাকায় আসা সন্দেহভাজন লোকজনদের সনাক্ত করে তাদের আইনের আওতায় আনার লক্ষ্যে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে।
এছাড়া সিসি ক্যামেরা স্থাপনের মাধ্যমে বর্তমান সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ করার পদক্ষেপ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
ধুনট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান একেএম তৌহিদুল আলম মামুন বাংলানিউজকে বলেন, প্রথমপর্যায়ে উপজেলা পরিষদ এলাকাতে আধুনিক মানের পাঁচটি সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। পর্যায়ক্রমে উপজেলা পরিষদের আবাসিক এলাকাসহ সব দপ্তরের কার্যক্রম সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৫, ২০১৭
আরবি/