নিহতের মামা সাংবাদিক বিভাষ বাড়ৈ বাংলানিউজকে বলেন, শৈশব ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। গত উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফলে সে জিপিএ ৫ পেয়েছিল।
শৈশবের গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়ার খাগাবাড়ি গ্রামে। তার বাবার নাম অমল বিশ্বাস। শিশু বয়স থেকেই ঢাকায় মামার বাসায় থেকে সে পড়াশোনা করতো।
স্টেশন পরিদর্শক রাশেদ জানান, প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন বিকেলে কানে হেডফোন দিয়ে রেললাইন ধরে হাঁটছিলেন শৈশব। সেসময় তিনি হয় কথা বলছিলেন নয়তো গান শুনছিলেন। এসময় পেছন দিক থেকে আসা একটি চলন্ত ট্রেনের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ০১২৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৮, ২০১৭
এমএন/আরএ