কুষ্টিয়া ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূর হোসেন খন্দকার বাংলানিউজকে জানান, স্থানীয়দের দেওয়া খবরের ভিত্তিতে ঘটনাস্থল থেকে শরিফার অগ্নিদগ্ধ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।
নিহতের বাবা শাইজুদ্দিন শেখ বলেন, শরিফার স্বামী মিন্টু টাকার জন্য প্রায়ই শরিফাকে নির্যাতন করতো।
নিহত গৃহবধূর স্বামীর পরিবারের দাবি, সকালে শরিফা চুপিচুপি বাড়ির পাশের বাঁশবাগানে গিয়ে কেরোসিন ঢেলে গায়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। আগুন দেখেই তারা বিষয়টি টের পেয়ে তাকে উদ্ধার করতে যায়। তবে ততক্ষণে শরিফা মারা যায়।
কুষ্টিয়ার সহকারী পুলিশ সুপার (ভেড়ামারা সর্কেল) কামরুল হাসান জানান, আমরা স্থানীয়দের থেকে যতটুকু জানতে পেরেছি শরিফা মানসিক রোগে ভুগছিলেন। এটি হত্যা না কি আত্মহত্যা সে বিষয়টি খতিয়ে দেখছে পুলিশ। তবে নিহতের শরীরে কেরোসিনের গন্ধ পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩১, ২০১৭
আরএ