এসময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাহিত্যই পারে আমাদের বিপথগামী ছেলে-মেয়ে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনতে।
তিনি বলেন, এখন ডিজিটাল মাধ্যামে বই পড়ার অনেক সুযোগ হয়েছে তার পরেও বইয়ের পাতা উল্টে বই পড়ার মজাই আলাদা।
বাংলা একাডেমির আয়োজনে একাডেমির মূল চত্বর ও একাডেমি সংলগ্ন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের প্রায় ৪ লাখ বর্গফুট জায়গা নিয়ে এবারের গ্রন্থমেলার আয়োজন করা হয়েছে। সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশকে ১২টি চত্বরে সজ্জিত করা হয়েছে।
একাডেমি কর্তৃপক্ষ জানায়, এ বছর একাডেমি চত্বরে ৮০টি প্রতিষ্ঠানকে ১১৪টি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ৩২৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৫৪৯টি ইউনিটসহ মোট ৪০৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৬৬৩টি ইউনিট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে তৈরি করা হয়েছে শিশু কর্নার। ৬০ ইউনিট নিয়ে এ চত্বরে শিশুদের জন্য খেলার সুযোগও রাখা হয়েছে। প্রতিবছরের মতো এবারও প্রতি শুক্র ও শনিবার থাকবে শিশু প্রহর।
এবছরও বাংলা একাডেমি ৩০ শতাংশ ও মেলায় অংশগ্রহণকারী অন্যান্য প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান ২৫ শতাংশ ছাড়কৃত মূলে্য বই বিক্রি করবে। ২ ফেব্রুয়ারি থেকে সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে এই মেলা প্রাঙ্গন।
মেলার সময় সহরাওয়ার্দী উদ্যান ও বাংলা একাডেমির মাঝের সড়কে চলাচল নিয়ন্ত্রিত থাকবে।
বাংলাদেশ সময় ১৭২০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০১, ২০১৭
কেজেড/এমএমকে