বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে খাগড়াছড়ির আমলি আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়।
এর আগে গত ২০ ডিসেম্বর একটি জাতীয় দৈনিকের ফটো সাংবাদিক নীরব চৌধুরীকে মারধরের প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন স্থানীয় সাংবাদিকরা।
কর্মসূচি চলাকালীন পৌর মেয়র মো. রফিকুল আলমের অনুসারী দিদারুল আলম ওরফে কসাই দিদারের নেতৃত্বে ৪০-৪৫ জন সন্ত্রাসীরা মানববন্ধনে ব্যবহারের জন্য সাংবাদিকদের মাইক কেড়ে নিয়ে অশালীন ভাষায় গালাগাল করে। এসময় সাংবাদিকদের গলা কেটে হত্যার ঘোষণা দেয় তারা। ওইদিন দুপুরেই সাংবাদিকরা একযোগে থানায় সাধারণ ডায়রি করেছিলেন। কয়েকদিন পর পুলিশ আমলি আদালতের অনুমতি নিয়ে তদন্ত শুরু করে।
তদন্ত কর্মকর্তা মাঈন উদ্দিন চৌধুরী জানিয়েছেন, সাংবাদিকের প্রাণনাশের হুমকির কারণে বিভিন্ন জনের স্বাক্ষরের ভিত্তিতে তদন্ত সাপেক্ষে দিদারুল আলম ওরফে কসাই দিদার ও তার ছেলে দেলোয়ারসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে।
২০১৬ সালের ১৯ ডিসেম্বর পৌর ভবনের সচিবের কক্ষে সাংবাদিককে মারধর করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০২, ২০১৭
আরএ