ডাকাতরা গৃহকর্তী সেলিনা তরফদার ও তার কন্যা ফাহমিদা তরফদারকে রশি দিয়ে হাত-পা ও মুখ বেঁধে এ তাণ্ডব চালায়। লুট করে ঘরে থাকা নগদ টাকা, স্বর্ণালঙ্কার ও মোবাইল ফোন।
দীর্ঘসময় ধরে লুটপাটের এক পর্যায়ে গৃহকর্তা ঝন্টু তরফদার বাড়িতে প্রবেশ করলে ডাকাতের উপস্থিতি টের পেয়ে চিৎকার দেন। এ সময় ডাকাতরা তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে।
পরে বাড়ির লোকজনের চিৎকারে প্রতিবেশীরা ছুটে এসে মৃণাল নামে এক ডাকাতকে একটি খেলনা পিস্তলসহ আটক করে গণ
ধোলাই দিতে শুরু করে। অবস্থা বেগতিক দেখে অন্যরা পালিয়ে যায়।
খবর পেয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে মুমূর্ষু অবস্থায় মৃণালকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তোজাম্মেল হক জানান, পালিয়ে যাওয়া ডাকাতদলের অন্য সদস্যদের গ্রেফতারে পুলিশি অভিযান অব্যহত রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৩১৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ৩, ২০১৬
জেডএম/