বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে উপজেলার শলুয়া ইউপি চেয়ারম্যান জিয়াউল হককে আটক করে পুলিশ। পরে ওই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে বিকেলে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
এর আগে গত মঙ্গলবার (৩১ জানুয়ারি) একই মামলায় চারঘাট উপজেলা চেয়ারম্যান ও বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য আবু সাঈদ চাঁদকে কারাগারে পাঠানো হয়।
গত ২৪ জানুয়ারি আবু সাঈদ চাঁদসহ আরও নয়জনকে আসামি করে রাজশাহীর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে (৫) নির্যাতনের মামলাটি করা হয়।
চারঘাটের মাড়িয়া জোয়ার্দ্দারপাড়া গ্রামের সাখাওয়াত হোসেন ওরফে সিনা মামলাটি দায়ের করেন। পরে আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন।
রাজশাহীর চারঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নিবারণ চন্দ্র বর্মণ বাংলানিউজকে জানান, মামলার পর আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়। ওই মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান জিয়াউল হককে গ্রেফতার দেখিয়ে বিকেলে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গত ২৪ জানুয়ারি সন্ধ্যায় শলুয়া ইউপির সদস্য জাইদুর রহমান ফোন করে সাখাওয়াতকে স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে ডাকেন। সেখানে আগে থেকেই মামলার সব আসামি উপস্থিত ছিলেন। মাঠে পৌঁছার পর উপজেলা চেয়ারম্যান আবু সাঈদ চাঁদের নির্দেশে তাকে নির্যাতন করা হয়। এ সময় তার একটি কৃত্রিম পা ভেঙে ফেলা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ০৫৪৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ৩, ২০১৭
এসএস/জেডএম