সোমবার (০৬ ফেব্রুয়ারি) রাতে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ সিইসি হিসেবে তার নিয়োগ অনুমোদন দিয়েছেন।
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় কে এম নুরুল হুদা বাংলানিউজকে বলেন, কেবলই দায়িত্ব পেলাম, দায়িত্ব জানতে হবে, বুঝতে হবে।
‘রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে সাংবিধানিক বড় দায়িত্ব পেয়েছি, যা যথাযথ ও নিরপেক্ষভাবে পালন করতে হবে। ’
সচিবালয়ে রাত সাড়ে ৯টার দিকে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম সংবাদ সম্মেলনে সিইসি ও চার কমিশনারের নাম ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির সাক্ষর শেষে কার্যক্রম চূড়ান্ত করা হয়েছে। এরপরই মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রজ্ঞাপন জারি করে।
১৯৭৩ সালের মুক্তিযোদ্ধা ব্যাচের কর্মকর্তা (সদস্য) ছিলেন নবনিযুক্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার। মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, তারা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাননি, এর আগেই ওনাদের অবসর দেওয়া হয়। পরে সুপ্রিম কোর্ট ওনাদের সচিব মর্যাদা দেন।
কে এম নুরুল হুদা বাংলানিউজকে আরও বলেন, আগে দায়িত্ব নেই, এরপর সবার সঙ্গে বসবো।
প্রধান নির্বাচন কমিশনারে বাড়ি পটুয়াখালী জেলায়। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পরিসংখ্যানে অনার্স ও মাস্টার্স করেন। তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধা।
নুরুল হুদার নেতৃত্বে সাবেক অতিরিক্ত সচিব মাহবুব তালুকদার, রাজশাহীর অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ বেগম কবিতা খানম, সাবেক সচিব মো. রফিকুল ইসলাম ও ব্রি. জে. (অব.) শাহাদৎ হোসেন কমিশনার হিসেবে কাজ করবেন।
ইসি গঠনে সার্চ কমিটির ১০ নাম থেকে নুরুল হুদাসহ এই পাঁচটি নাম চূড়ান্ত করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৬, ২০১৭/আপডেটেড ০০০৭
এমআইএইচ/আইএ/আরআই/এসএইচ