দণ্ডাদেশ প্রাপ্তরা হলেন- সাজ্জাদ, মাজেদ, সুখচাঁদ, রাশেদুল ইসলাম, কালাই ও মো. মনসুর আলী। এদের মধ্যে রাশেদুল পলাতক।
কুষ্টিয়া আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট অনুপ কুমার নন্দী বাংলানিউজকে জানান, ২০১২ সালের ১০ জুন সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে সদর উপজেলার জোতপাড়ার আব্দুল জলিলের ছেলে ভ্যানচালক আবু বক্করকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যান একই এলাকার সাজ্জাদ ও মাজেদ নামে দুই যুবক।
পরদিন সকাল ৭টার দিকে জোতপাড়ার কাঞ্চিখালী মাঠে আবু বক্করের গলা কাটা মরদেহ পাওয়া যায়। এ ঘটনায় ওইদিনই নিহত ব্যক্তির বড় ভাই নুর হক মণ্ডল বাদী হয়ে সাজ্জাদ ও মাজেদকে প্রধান আসামি করে সাতজনের নামে কুষ্টিয়া মডেল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। এদের মধ্যে কামরুল ইসলাম নামে এক আসামি পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হওয়ায় মামলা থেকে তার নাম বাদ দেওয়া হয়।
সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় মঙ্গলবার বিচারক বাকি ছয় আসামিকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০৬ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৭, ২০১৭, আপডেট: ১৪৪৮ ঘণ্টা
আরবি/এসআই