নিখোঁজ জেলেরা হলেন-ট্রলারের মাঝি আলী হোসেন, শ্রমিক আ. ছোবাহান ঘরামী, কবির হাওলাদার, আলমগীর মাতুব্বর, কাওছার মিয়া, মো. হাসান মিয়া, মো. নজু মিয়া, মো. শামিম মিয়া, মো. আজিজুল হক ও মো. রুবেল। তাদের বাড়ি পটুয়াখালীর আলীপুর ও মহিপুর এলাকায়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ১৭ জানুয়ারি উপজেলার বাদুরতলার রফিক দোকানদারের মালিকানাধীন এফবি ফয়সাল ট্রলার নিয়ে ১০ জেলে মাছ ধরার জন্য গভীর সমুদ্রে যায়। ৮ থেকে ১০ দিনের মধ্যে সাগর থেকে ফেরত আসার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত তারা ফিরে আসেনি।
নিখোঁজ ট্রলারের মাঝি আলী হোসেনের স্ত্রী মোসা. মরিয়ম বেগম বলেন, সাগরে যাওয়ার পর একবার কথা হয়েছে। তারপর অনেকবার চেষ্টা করলেও মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, ট্রলারের ইঞ্জিন বিকল বা দিক হারিয়ে বাংলাদেশি জলসীমা অতিক্রম করে ভারত অথবা মায়ানমারের সীমানায়ও ঢুকে যেতে পারে। অথবা কোন ট্রলিং এর সঙ্গে ধাক্কা লেগে ডুবেও যেতে পারে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৭, ২০১৭
আরএ