তবে জিএসবির কর্মকর্তারা বিষয়টি এখনও নিশ্চিত করেননি।
এ বিষয়ে জিএসবির উপ পরিচালক (ড্রিলিং প্রকৌশল) মহিরুল ইসলাম জানান, ২০১৬ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি থেকে তাজপুরে মূল্যবান খনিজ সম্পদের সন্ধানে কাজ শুরু করে জিএসবি।
তাজপুর খনির প্রথম কূপ খনন করা হয়েছে দুই হাজার ৭৬৭ ফুট। সেখানে চুনা পাথরের পুরুত্ব পাওয়া যায় ৯৮ ফুট। জিএসবির গবেষকদের মতে এটিই দেশে চুনা পাথরের সবচেয়ে বড় মজুদ। তবে সেই মজুদের বিস্তৃতি ও পূর্ণাঙ্গ ধারণা পেতে ২৮ নভেম্বর প্রথম কূপ থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে ভগবানপুর এলাকায় শুরু করা হয় আরো একটি কূপ খনন। পর্যায়ক্রমে এ খনিতে আরো তিন থেকে চারটি কূপ খনন করা হবে।
তিনি বলেন, ভগবানপুরে প্রায় তিন হাজার ফুট গভীর করে তথ্য সংগ্রহ করা হবে। এ কূপে চুনা পাথর ছাড়াও অন্যান্য মূল্যবান খনিজ সম্পদ; বিশেষ করে কয়লার সন্ধান মিলবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এখানে কয়লা পাওয়া গেলে এটি হবে দেশের ষষ্ঠ কয়লা খনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০১ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৭, ২০১৭
এসআই