শুক্রবার (১০ ফেব্রুয়ারি) রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
নিহত শিমা আক্তার হাতিবান্ধা উপজেলার বড়খাতা এলাকার নুর ইসলামের মেয়ে।
নিহতের পারিবারিক সূত্র জানায়, বাবার বাড়িতে ২৮ জানুয়ারি ৪ মাসের সন্তানের জন্য দুধ গরম করতে গিয়ে হঠাৎ শিমার শরীরে আগুন লেগে যায়। এ সময় গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে হাতিবান্ধা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
সেখানে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে পাঠানো হয়। সেখানেও অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার রাতে মারা যান শিমা।
শিমার বাবা নুর ইসলাম বুলু বলেন, অনেক চেষ্টা করেও মেয়েকে বাচাঁতে পালাম না।
হাতিবান্ধা উপজেলার বড়খাতা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবু হেনা মোস্তফা জামাল সোহেল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ০২১৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১১, ২০১৭
আরএ