সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদের সম্মেলন কক্ষে প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিতে মন্ত্রিসভার বৈঠকে কসোভোকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
এদিন বেলা সাড়ে ১০টায় চলতি বছরের ৭ম এবং বর্তমান সরকারের ১৩৮তম মন্ত্রিসভার বৈঠক শুরু হয়।
মন্ত্রিসভার বৈঠকে আরও ৫টি আইনের খসড়ার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘সামুদ্রিক মৎস্য আইন ২০১৭’, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ‘শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউন আইন-২০১৭’ ও ‘জাতীয় যুব নীতি ২০১৭’ এবং অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে স্বাক্ষরিত ৩৪ চুক্তির খসড়া, বাংলাদশে ও কাতারের দ্বৈত কর পরিহার ও রাজস্ব ফাঁকি রোধ সংক্রান্ত চুক্তির খসড়ার অনুমোদন দেওয়া হয়।
ইউরোপের বলকান অঞ্চলের রাষ্ট্র কসোভো সার্বিয়ার একটি প্রদেশ ছিলো। প্রদেশটি ১৯৯৯ সাল থেকে জাতিসংঘ প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে রয়েছে। যদিও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় প্রদেশটির ওপর সার্বিয়ার সার্বভৌমত্বের স্বীকৃতি দিয়েছে, কার্যত এটির ওপর সার্বীয় শাসনের প্রয়োগ নগণ্য। ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে কসোভো স্বাধীনতা ঘোষণা করে।
কসোভোর সীমান্তে মন্টেনিগ্রো, আলবেনিয়া ও ম্যাসিডোনিয়া অবস্থিত। এর জনসংখ্যা ২০ লক্ষ। এদের বেশিরভাগই জাতিগতভাবে আলবেনীয়। তবে সার্বীয়, তুর্কি, বসনীয়, জিপসি এবং অন্যান্য জাতির লোকেদের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় রয়েছে। প্রদেশের সবচেয়ে বড় শহর ও রাজধানীর নাম প্রিস্তিনা।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৭, ২০১৭
এমজেএফ