সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) কক্সবাজার জেলা পরিসংখ্যান ব্যুরো কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. ওয়াহিদুর রহমান বাংলানিউজকে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে কক্সবাজার সদর, রামু, চকরিয়া, উখিয়া ও টেকনাফে শুমারি শুরু হবে।
“কক্সবাজারের নিবন্ধিত শরণার্থী শিবিরগুলোর (উখিয়ার কুতুপালংয়ে ১টি ও টেকনাফের নয়াপাড়ায় ১টি) বাইরে দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশে বসবাসকারী অনিবন্ধিত রোহিঙ্গাদের তথ্যও সংগ্রহ করা হবে। আগামী ১০ মার্চ পর্যন্ত শুমারি চলবে। প্রয়োজনে দু’এক দিন সময় বাড়ানো হতে পারে”।
পালিয়ে আসা রোহিঙ্গারা সীমান্তবর্তী উখিয়া ও টেকনাফের শরণার্থী শিবিরসহ বিভিন্ন পাহাড়ি এলাকা এবং রামু, চকরিয়া ও কক্সবাজার সদরে আশ্রয় নিয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। শুমারি যথাযথভাবে সম্পন্ন করতে ইতোমধ্যে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে পর্যবেক্ষণ কমিটি গঠন করা হয়েছে। জেলা কমিটিতে জেলা প্রশাসক এবং উপজেলা কমিটিতে স্থানীয় ইউএনওদের কমিটির প্রধান করা হয়েছে, যোগ করেন ওয়াহিদুর রহমান।
তিনি বলেন, কক্সবাজারে শুমারিতে অংশ নেওয়া প্রতি দলে ২ জন করে ১৭০টি দল কাজ করবে।
গত বছরের মার্চে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সহযোগিতায় কক্সবাজারসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা অনিবন্ধিত রোহিঙ্গাদের সংখ্যা জানতে মাসব্যাপী শুমারি করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ০৩৫২ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০১৭
এটি