আগামী ১১ মার্চকে এ নিয়ে সংসদে বিশেষ আলোচনার তারিখ হিসেবে নির্ধারণ করেছেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। আলোচনার পর দিবসটি পালনের উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারে নির্বাহী বিভাগ।
বৃহস্পতিবার (২ মার্চ) অধিবেশনের শুরুতে স্পিকার এ বিষয়ে সংসদকে অবহিত করে বলেন, আগামী ৯ মার্চ রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর সাধারণ আলোচনা শেষ হবে এবং ১১ মার্চ পর্যন্ত সংসদ অধিবেশন চলমান থাকবে।
স্পিকারের বক্তব্য অনুযায়ী, ১১ মার্চই চলতি শীতকালীন অধিবেশন শেষ হচ্ছে ।
গত ১৫ ফেব্রুয়ারি অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে ২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবস হিসেবে পালনের প্রস্তাব করেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। পরে আলোচনায় অংশ নিয়ে সংসদনেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও দিনটির গুরুত্ব তুলে ধরে ২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবস হিসেবে পালনের তাগিদ দেন।
ওই দিনই স্পিকার জানিয়েছিলেন, অগ্নিঝরা মার্চের কোনো এক দিনে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হবে। ওইদিন স্পিকার আরও জানিয়েছিলেন, ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস পালনের দাবি সম্বলিত একটি প্রস্তাব এরই মধ্যে পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০০৪ ঘণ্টা, মার্চ ০২, ২০১৭/আপডেট ২০২৯ ঘণ্টা
এসএম/এইচএ/জেএম
আরও পড়ুন
** দেশের চিকিৎসায় আস্থা ফেরানোর চেষ্টা