রোববার (০৫ মার্চ) রাত সাড়ে ৮টার দিকে ভোলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। রুমি স্থানীয় কামাল হোসেনের ছেলে।
সদর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রিয়াজ উদ্দিন বাংলানিউজকে জানান, বিকেলে ঘূর্ণিঝড়ে ঘরের টিনের চালার নিচে চাপা পড়ে পেট কেটে যায় রুমির। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত সাড়ে ৮টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
তিনি আরো জানান, ঝড়ে ইলিশা গ্রামের বেশ কিছু বাড়ি বিধ্বস্ত হয়। এছাড়া সদরের ধনিয়া ইউনিয়নের ধরিরাম শংকর ও বলরামসুরা গ্রামে শতাধিক ঘর বাড়ি বিধ্বস্ত হয়। সেখানে আহত হন পাঁচজন। তবে তারা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ২২৫৬ ঘণ্টা, মার্চ ০৫, ২০১৭
আরবি/