বুধবার (৮ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১টায় শরিফাবাদ, দরিয়াপুর, গৌরাঙ্গ চক ও নিজামপুর গ্রামের লোকজনের মধ্যে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। যা দফায় দফায় দুপুর পর্যন্ত চলে।
আহতদের মধ্যে শামীম, আরব আলী, ধনু মিয়া, সুমন মিয়া, আব্দুল কাদীর, মো. সালেক, নুরুল আমীন, হাবীব, আব্দুল হান্নান, মারাজ মিয়া, জসিম, কামাল, তোফাজ্জল, আব্দুল খালেক, ছায়েদ, নাজিম উদ্দিন, ফয়সাল, আনোয়ার ও কুতুব উদ্দিনের নাম জানা গেছে।
আহতদের হবিগঞ্জ আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি ও গুরুতর আহতদের সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরে জায়গা নিয়ে নিজামপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান তাজ উদ্দিন ও সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল আওয়াল তালুকদারের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। এরই জের ধরে সকালে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে উভয়পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এতে চার গ্রামের প্রায় শতাধিক লোক আহত হন।
হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইয়াছিনুল হক বাংলানিউজকে জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আনে। ফের সংঘর্ষ এড়াতে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
এ ঘটনায় দাঙ্গাবাজদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলেও তিনি জানান।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৩ ঘণ্টা, মার্চ ০৮, ২০১৭
আরবি/আরএ