বুধবার (৮ মার্চ) কমিশনের নির্ধারিত বৈঠকে এ চার্জশিটের অনুমোদন দেওয়া হয় বলে বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন দুদকের উপপরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টচার্য।
তিনি জানান, আসামিরা বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (রংপুর) বিভিন্ন পদে লোক নিয়োগে প্রকৃত তথ্য গোপন করে ভুল বুঝিয়েছেন।
একইসঙ্গে অন্যকে লাভবান করার অসৎ উদ্দেশ্যে অনুমতি ছাড়াই ৩৮৯টি পদে লোক নিয়োগ দিয়েছেন। যার জন্যে রংপুরের কোতয়ালি থানায় ২০১৩ সালের ১২ ডিসেম্বর একটি মামলা দায়ের করা হয়। মামলা নম্বর ৪০।
এছাড়া মামলায় সাবেক উপাচার্য ছাড়া আরও আসামি করা হয় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (রংপুর) উপ-রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার) মো. শাহজাহান আলী মন্ডল, উপ-পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) এটিজিএম গোলাম ফিরোজ, সহকারী রেজিস্ট্রার মো. মোর্শেদ উল আলম (রনী) ও সহকারী পরিচালক (অর্থ ও হিসাব) খন্দকার আশরাফুল আলম।
মামলার সাড়ে তিনবছর ধরে চলা অনুসন্ধান শেষে অনুসন্ধান কর্মকর্তা দুদক, সজেকা, রংপুরের উপপরিচালক মো. আব্দুল করিম ও তদন্তকারী কর্মকর্তা উপসহকারী পরিচালক মো. আকবর আলী কমিশনে বুধবার আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জশিটের অনুমোদন দিতে আবেদন করেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে কমিশন এ চার্জশিটের অনুমোদন দিলো।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১৮ ঘণ্টা, মার্চ ৮, ২০১৭
এসজে/এএ