কাউন্সিলর প্রার্থীদের বিরুদ্ধে রয়েছে সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, পুলিশের উপর হামলা, জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী আইন, বিশেষ ক্ষমতা আইন, আগ্নেয়াস্ত্র ও বিস্ফোরক, এমনকি নারী নির্যাতনসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে মামলা।
হলফনামার তথ্যনুযায়ী, ১ নম্বর ওয়ার্ডের গোলাম কিবরিয়ার বিরুদ্ধে ২২টি ও জিয়ার বিরুদ্ধে মামলা ছিল ১টি।
৩ নম্বর ওয়ার্ডের সরকার মাহমুদের ১৪টি, পিয়ালের বিরুদ্ধে ১টি ও এনামুল হক ভূইয়ার বিরুদ্ধে একটি মামলা ছিল।
৪ নম্বর ওয়ার্ডের মোসলেম উদ্দিন ও ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সাগরের বিরুদ্ধে মামলা ছিল একটি করে। ৭ নম্বর ওয়ার্ডের পিন্টুর বিরুদ্ধে ৪টি, বেলাল আহমেদের বিরুদ্ধে ২টি ও মোজাম্মেল আলমের বিরুদ্ধে মামলা ছিল ৪টি।
৮ নম্বর ওয়ার্ডের এমরান হোসেনের বিরুদ্ধে ১৫টি, নুরুন্নবীর ৩টি ও বিধান চন্দের বিরুদ্ধে ১টি মামলা।
১১ নম্বর ওয়ার্ডের সাদীর বিরুদ্ধে ২টি ও ১২ নম্বর ওয়ার্ডের জিয়াউল হকের বিরুদ্ধে ১টি এবং ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের শাখাওয়াত হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা হয় ২টি।
এভাবে ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের হুমায়ুন কবীর, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাবুল, ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের সোহেল, দেলোয়ার হোসেন ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের আফসান মিয়া, ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের জাকির হোসেন ২০ নম্বর ওয়ার্ডের আক্তার হোসেন ২২ নম্বর ওয়ার্ডের বুলু ও হাবিবুর রহমান, ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের মাহবুব আলম ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের আবদুল কাদের জিলানী ও আরিফ বকশী, ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের জিল্লুর রহমান ও খলিলুর ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের আবদুস ছাত্তার কফিল উদ্দিন ও কাউসার ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের হাসানের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে।
শিক্ষাসনদ নেই যাদের
৫৫ জন প্রার্থীর কোনো প্রকার শিক্ষাসনদ নেই। হলফনামা সূত্রে জানা যায়,
১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন, ২ নম্বর ওয়ার্ডের আবদুল মুন্নাফ, মাসুদ, মোশাররফ হোসেন, ৩ নম্বর ওয়ার্ডের শাহ জাহান ও মো. স্বপন আলী, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মোসলেম মিয়া, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের মো. কাউছার মাহমুদ, ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে মিজানুল হক, ২১ নম্বর ওয়ার্ডের আক্তার হোসেন ও মিন্টু, ২২ নম্বর ওয়ার্ডের রতন দেবনাথ ও হাবিবুর রহমান, ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের আলমগীর হোসেন, ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইদ্রিস মিয়া, ফজল খান, জাহাঙ্গীর হোসেন ও ছাত্তার এবং ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের শহিদুল ইসলাম এবং সংরক্ষিত নারী আসনে ১ নম্বর ওয়ার্ডের ঝরনা আক্তার ও নাসিমা জামান, ২ নম্বর ওয়ার্ডের শামসুন্নাহার ও হাসিনা আক্তার, ৫ নম্বর ওয়ার্ডের পুতুল ও পারভীন, ৬ নম্বর ওয়ার্ডের হাসনা বেগম, ৮ নম্বর ওয়ার্ডের খোদেজা বেগম ও ফারহানা পারভীন, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের জোলেখা বেগম ও রুবী আক্তার অষ্টম শ্রেণি পাস করেছেন।
স্বশিক্ষিত হিসেবে রয়েছেন ২ নম্বর ওয়ার্ডে নাহিদা আক্তার ও বিল্লাল মিয়া, ৩ নম্বর ওয়ার্ডের এনামুল হক ভূইয়া ও মো. মীর হোসেন, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের নাছির উদ্দিন, ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কোহিনুর আকতার কাকলী ও সৈয়দ আবীর হোসেন, ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মো. শাহ আলম খান, ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের তাজুল ইসলাম খান, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে জাহাঙ্গীর আলম, ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের রাজু আহমেদ,২১ নম্বর ওয়ার্ডের গোলাম জিলানী, ২২ নম্বর ওয়ার্ডের হানিফ মিয়া, ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের মো. জয়নাল হোসেন, ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের কফিল উদ্দিন , সংরক্ষিত মহিলা আসনে ৩ নম্বর ওয়ার্ডের নিলুফা আক্তার, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের জোৎস্না আক্তার।
এদিকে স্বাক্ষরজ্ঞান সম্পন্ন রয়েছেন ১২ নম্বর ওয়ার্ডের সফিউল আজম রতন, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের গোলাম রাব্বানী ফটিক ও আমীর হোসেন, ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের দেলোয়ার হোসেন ও সোহেল, ২১ নম্বর ওয়ার্ডের মো. মহসীন আহম্মেদ ও ৭ নম্বর ওয়ার্ডের পারভীন আক্তার। ২ নম্বর ওয়ার্ডের শাহীন আক্তার ৭ম শ্রেণি ও ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের আফসান মিয়া অক্ষরজ্ঞান সম্পন্ন।
বাংলাদেশ সময়: ০৬৪০ ঘণ্টা, মার্চ ১২, ২০১৭
এএ