বৃহস্পতিবার (মার্চ ২৩) সচিবালয়ে তিনি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশ সরকার কূটনৈতিকভাবে চেষ্টা করছে যেন এ ব্যাপারে জাতিসংঘে বাংলাদেশের উদ্যোগ ব্যর্থ না হয়।
উল্লেখ্য, গত সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে ২৫ মার্চকে ‘গণহত্যা দিবস’ ঘোষণার বিষয়টি সর্বসম্মতভাবে গৃহীত হয়।
সভা শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে পালনের জন্য ২৫ মার্চকে ‘ক’ শ্রেণিভুক্ত একটি দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাবও মন্ত্রিসভা অনুমোদন করেছে।
গত ১১ মার্চ জাতীয় সংসদে গণহত্যা দিবস পালনের এই প্রস্তাব সর্বসম্মতভাবে গৃহীত হয়।
মন্ত্রিসভার অনুমোদনের আনুষ্ঠানিকতা শেষ হওয়ায় এখন থেকে প্রতি বছর বাংলাদেশে জাতীয়ভাবে দিবসটি পালন করা হবে।
পাশাপাশি দিবসটি যেন আন্তর্জাতিকভাবেও পালন করা হয় সেজন্য উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এরই অংশ হিসেবে এ সংক্রান্ত প্রস্তাবনা জাতিসংঘে পাঠানো হবে বলে উল্লেখ করেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী।
বাংলাদেশ সময়: ১২২২ ঘণ্টা, মার্চ ২৩, ২০১৭
আরএম/আরআই